ইন্টারনেট এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করুন

        B›Uvi‡bU Gi gva¨‡g Avq Ki“b 


B›Uvi‡bU Gi gva¨‡g N‡i e‡m Avq Ki“b gvm G Kgc‡¶ 5000-6000 UvKv|

       ÒAvgv‡`i Kg©m~Px mg~nÓ
1.    WvUv  Gw›Uª
2.   ‡cBW Uz wK¬K
3.   B-‡gBj GKvD›U
4.   G¨vW‡cvwós
5.   I‡qe wWRvBb
6.   I‡qe †nvwó|
                                           
                                     we¯—vwiZ †hvMv‡hvM:
                               †gvevBj: 01937399105
                        B-‡gBj: SHOPON_SR@YAHOO.COM
                          I‡qe mvBU: www.databiz.co.cc

*********************************************************************************** 

Windows Server 2008 ইন্সটল করার পদ্ধতি , যাদের জানার আগ্রহ তাদের জন্য।


যাই হোক কাজ শুরু করি। কারন এ টিউনটা লিখতে অনেক সময় নিবে। আর আজকের বিষয় হচ্ছে কি ভাবে Windows Server 2008 ইন্সটল করতে হয়। চলুন দেখি আমার সাথে। ScreenShut সহ কারে বিস্তারিত দেখতে নিচে ধারাবাহিক Install দেখুন। আর ভুলব্রান্তি হলে ক্ষমা করে, শুধরিয়ে দিবেন।
Windows Server 2008 ইন্সটল করতে নিম্নলিখিত যে সব Hardware প্রয়োজন :-
Processor • Minimum: 1GHz (x86 processor) or 1.4GHz (x64 processor)
• Recommended: 2GHz orfaster Note: An Intel Itanium 2 processor is required
for Windows Server 2008 for Itanium-based Systems
Memory • Minimum: 512MB RAM • Recommended: 2GB RAM or greater
• Maximum (32-bit systems): 4GB (Standard) or 64GB (Enterprise and Datacenter)
• Maximum (64-bit systems): 32GB (Standard) or 2TB (Enterprise,
Datacenter and Itanium-based Systems
Available Disk Space • Minimum: 10GB • Recommended: 40GB or greater
Note: Computers with more than 16GB of RAM will require more disk space for paging, hibernation, and dump files
Drive DVD-ROM drive
Display and Peripherals • Super VGA (800 x 600) or higher-resolution monitor
Windows Server 2008 এর একটি অতিরিক্ত সুবিধা হল Windows server 2003 এর কিছু Version, Windows server 2008 এর মাধ্যমে Upgrade করা যায়। নিচে দেখুন কোন কোন Windows server 2003 এর Version Upgrade করা যায়।
Windows server 2003 থেকে Windows Server 2008
(a) Windows Server 2003 Standard Edition
(R2, Service Pack 1 or Service Pack 2)
(A) Full Installation of Windows Server 2008 Standard Edition
(b) Windows Server 2003 Enterprise Edition
(R2, Service Pack 1 or Service Pack 2) ( B) Full Installation of Windows Server 2008 Enterprise Edition
(c) Windows Server 2003 Datacenter Edition
(R2, Service Pack 1 or Service Pack 2) ( C) Full Installation of Windows Server 2008 Datacenter Editio
যাইহোক আজকের বিষয় Windows Server 2008 ইন্সটল করার পদ্ধতি চিত্রসহ নিচে দেওয়া হল।
1. Windows Server 2008 এর DVD সিডিটা DVD রুমে প্রবেশ করান । ( প্রথমে CPU এর Bioss Satting করে নেন উইন্ডোজ Install করার জন্য )
2. তারপর আপনার কম্পিউটারটা Restart করেন।
3. Restart হওয়ার পর যখন Press any key to boot from CD/DVD চায় তখন যে কোন একটি Key ক্লিক করেন। তাহলে নিচের চিত্রের মত windows load হতে থাকবে।





4. তারপর Options থেকে আপনার language, Regional Satting ঠিক করে Next এ ক্লিক করেন।





5. তারপর installation process এর জন্য Install Now এ ক্লিক করেন।





6. এখান পরবর্তী Window এর জন্য এবং Automatic Activeted হয়ে Install হওয়ার জন্য Product ID লিখে Next এ ক্লিক করুন।





7. যদি আপনার Product ID না থাকে তাহলে Product ID না লিখে Next এ ক্লিক করুন। তাহলে একটি ম্যাসেজ আসবে Do you want to enter Product Key Now? তখন আপনি No Press করুন। Windows Server 2008 ইন্সটল করার পর আপনাকে Product ID সংগ্রহ করে Product ID দিয়ে Windows Server 2008 Activeted করতে হবে।





8. এখন নিচের Window তে দেখুন, Windows Server 2008 এর কয়েকটি Version Show করছে। এখান থেকে কোনটার জন্য আপনার কাছে Product Key আছে এবং কোন version চান সেটা Select এবং I have selected the edition of windows that i Purchese সিলেক্ট করে Next করুন।





9. যদি আপনি Orginal Product Id কিনে থাকেন, তাহলে Full version সিলেক্ট করে Next করুন।





10. নিচের চিত্রের মত I accept the license terms সিলেক্ট করে Next.





11. (ক) এ চিত্রে দেখন "Which type of installation do you want?" ( একটু আলোচনা করতে হয়. আমি আগেই আলোচনা করেছি যে Upgrade হচ্ছে, আপনার যদি Windows Server 2003 এর কিছু Version তা Update করে Windows Server 2008 চান তা করতে পারবেন।)
(খ) Custom (advanced) হচ্ছে আপনি আপনার HDD কে কম বেশি বা C Drive এ Windows এঁর যে কোন Version থাকে আপনি D Drive অনন্য কোন Version এর উইন্ডোজ বা একই উইন্ডোজ Install করতে পারবেন। আমি যা বুঝাতে চেয়েছি তা হয়তো বুঝতে পেরেছেন,যারা কম বেশি Computer এঁর সাথে জড়িত।
১১ (খ) Custom (Advanced) এঁ ক্লিক করুন।





এখন আসুন নিচের চিত্রের মত একটি Drive সিলেক্ট করে Next এ ক্লিক করুন।





12. নিচের চিত্রের মত Install Process হতে থাকবে। Install হওয়া পর্যন্ত Wait করুন। install হলে Restart চাইবে Restart করে নিবেন।





13. ইন্সটল হওয়ার পর Restart হয়ে নিচের মত Log On Serccn আসবে। Press CTRL+ALT+DEL to log in.





14. Click on Other User.





15. The default Administrator is blank, so just type Administrator and press Enter.
এখানে Default Admnistrator এ ফাঁকা আছে, সেখানে Administrator এবং ২ ভক্স খালি রেখে Password & Confpass লিখে Enter করুন।
তাহলে নিচের মত একটি window আসবে।





16. আপনার ব্যবহৃত Password টি পরিবর্তন হবে এঁর জন্য OK করুন। নিচের চিত্রের মত Flow করুন।





17. আবার এ Window তে আগের মত user Name = Administrator লিখেন, দ্বিতীয় box তা খালি রাখন, ৩-৪ লাইনে আগে যে Password টা দিছেন সেইটা আবার দেইয়ে OK করুন। তাহলে আগের Password টি পরিবর্তন হবে।





18. Password Change হলে Ok চাইবে, Ok করুন





অবশেষে আপনার কম্পিউটার টা Looged On হওয়ার সাথে সাথে Windows Server 2008 এঁর Install কাজ শেষ হয়ে Server এঁর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ হল। আর আজকের মত আমার কাজটাও শেষ হল।
জানি না আমি কতটুকু বুঝাতে পেরেছি বা কথায় ভুল করেছি। অবিজ্ঞ ভাইয়েরা ভুল হলে ক্ষমা করে শুধরিয়ে দিবেন। কারুন Windows Server এ সম্পর্কে এটা আমার প্রথম টিউন।

নিয়ে নিন কিছু বাংলা ওয়েব এড্রেস ।

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন।আজ আমি  আপানদের সাথে  জনপ্রিয় কিছু বাংলা ওয়েব এড্রেস শেয়ার করলাম  । যা হয়তো অনেকেই জানেনা। তাদের জন্য আমার এই পোস্ট । টেকটিউনস এর মত এই সাইট গুলো।
http://www.pchelplinebd.com
http://www.tunerpage.com
http://bdrong.com
http://bdpips.com
http://probarta.com
http://www.techview24.com
http://earntricks.com
http://www.evergreenbangla.com
http://bdtutorial24.com
http://www.techtodaybd.com
http://earnnews24.com/bangla
http://www.techtodaybd.com
http://www.abasar.net
http://techbangla.net
http://cae.com.bd
http://www.similarsites.com/goto/www.tutorialbd.com
http://www.techzoom24.com
http://www.it-world.tk
http://www.itworld24.tk
http://www.bondsms.com/send-free-sms.aspx?pid=500
http://www.swaponmahmud.cu.cc
এই ওয়েব এড্রেস গুলো ভালো লাগলে please comment করবেন

সভ্যতা নিয়ে কিছু কথা

যা অসভ্য নয় তাই সভ্য । আর যে সমাজ ও পরিবেশ সভ্য ও অসভ্য এর ভেদাভেদ করতে শিখায় তাই সভ্যতা। প্রাগৈতিহাসিককাল থেকে মানবসভ্যতার অগ্রগতির বর্তমানকাল পর্যন্ত ধারাবাহিক উন্নতিই হচ্ছে সভ্যতা। সভ্যতার সঠিক কোন সংজ্ঞা নেই। সাধারন অর্থে, সভ্যতা বলতে বুঝায় মানবজাতির বিকাশিত অবস্থা। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে সভ্যতা গড়ে উঠেছে। যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন সভ্যতার চিন্তাবিদ, বিজ্ঞানী, ধর্মীয়নেতাগণ মানবজীবনেক সুখী ও সমৃদ্ধশীল করার জন্য মানুষের সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় জীবনধারায় উন্নয়ন ঘটাতে গিয়ে সভ্যতা সৃষ্টি করেছেন।
undefined
সভ্যতার ইংরেজী শব্দ হচ্ছে Civilization। এ শব্দটি civis বা civitas থেকে এসেছে, যার অর্থ নাগরিক। দার্শনিক Voltaire সর্বপ্রথম Civilization শব্দটি ব্যবহার করেন। কোন অঞ্চল বা অঞ্চলসমূহে যখন একটি জনগোষ্টি নগর তৈরী করে এক উন্নতর জীবন ব্যবস্থা গড়ে তোলে তখন তার অগ্রগতির সহায়ক নিমায়ক হিসাবে উদ্ভাবিত হয় লিখন পদ্ধিত, আইন, সরকার ব্যবস্থা, বাণিজ্য, নব প্রযুক্তি, শিক্ষা ও সুস্পষ্ট ধর্মীয় দর্শন, তখন তাকে সভ্যতা বলা হয়। এ সভ্যতা সাধারণত মৌলিক ও জটিল সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলের মধ্যদিয়ে মধ্যদিয়ে গড়ে উঠে।
বিভিন্ন সমাজবিজ্ঞানীদের সভ্যতা সর্ম্পকে মতামত-
মন্টেস্ক এবং হান্টিংটন বলেছেন-
সভ্যতা হচ্ছে ভৌগোলিক তথা প্রাকৃতিক পরিবেশের আশীর্বাদপুষ্ট এক ফসল।
undefined
মর্গান(Lewis H. Morgan) তার Ancient Society গ্রন্থে বলেছেন- (বইটি এখান থেকে ডাউনলোড করা যাবে)
The “great sequence of inventions and discoveries;” and the history of institutions, with each of its three branches - family, property and government - constitute the progress made by human society from its earliest stages to the beginning of civilization. Mankind gained this progress through “the gradual evolution of their mental and moral powers through experience, and of their protracted struggle with opposing obstacles while winning their way to civilization.”
অর্থাৎ, সভ্যতা হচ্ছে বির্বতন নামক সিঁড়ির শীর্ষ ধাপ। যে সমাজে লেখ্য ভাষা ও বর্ণমালা আছে, ধাতুর ব্যবহার ও লিখিত দলিলের প্রচলন আছে সে সমাজই সভ্য।
undefined
ই. বি ট্রেইলর (Edward Burnett Tylor) বলেছেন-
A civilization is a culture which has attained a degree of complexity usually characterized by urban life. অভাব, প্রয়োজন ও তাগিদ সভ্যতা উন্মেষের জন্য দায়ী।
ম্যাকাইভার ও পেজ (R.M Maciver and Charles H. Page) এর মতে, -
undefined
সভ্যতা অর্থে আমরা বুঝি মানুষ তার জীবন ধারনের জন্য ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনকল্পে যে যান্ত্রিক ব্যবস্থা বা সংগঠন সৃষ্টি করেছে তারই সামগ্রিক রূপ। কেবলমাত্র যে আমাদের সামাজিক সংগঠনের নানারূপ রীতি সভ্যতার অন্তর্গত তা নয়, নানাবিধ কারিগির কলাকৌশল ও বাস্তব যন্ত্রপাতি এর অন্তর্ভূক্ত।
পাসকুলার জিসবার্ট এর মতে, -
সাংস্কৃতির সে স্তরকে সভ্যতা বলা হয়, যে স্তরে একটি অপেক্ষাকৃত উন্নত ও মিশ্র সমাজে বহু সংখ্যক জনমানবের সমাবেশ সৃষ্টি করেছে, যাদের আমরা নগর আখ্যা দিয়ে থাকি।
জিসবার্ট বলেছেন-
সভ্যতার প্রানকেন্দ্র হল বহু জনমানব অধ্যুষিত নগরগুলো এবং এ সভ্যতা মানুষের সাংস্কৃতিক জীবনের একটি পরিণত স্তর।
ম্যাকাইভার সংস্কৃতি ও সভ্যতার পার্থক্য করতে গিয়ে বলেছেন, আমরা যা আছি তাই সংস্কৃতি আর আমাদের যা আছে তাই আমাদের সভ্যতা । সাংস্কৃতিক হচ্ছে সমাজের আমিত্ব আর সভ্যতা হচ্ছে মানব সৃষ্টি।
অর্থাৎ যখন মানুষ যখন জ্ঞান-বিজ্ঞান ও  প্রযুক্তি তৈরী ও ব্যবহারে মানুষের সামগ্রিক জীবন ধারায় পূর্ণ বিকাশ ঘটে সে অবস্তাকে সভ্যতা বলা হয়।

যেকোন ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করুন কোন প্রকারের হ্যাকিং দক্ষতা ছাড়াই

আজকাল এমন কেউ নেই ফেসবুক একাউন্ট নেই কিংবা ফেসবুক ব্যবহার করে না। ফেসবুক ব্যবহারকারী বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নতুন একটি সমস্যা হচ্ছে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকিং। বিভিন্ন সময় আমরা নানা কারণে ফেসবুক হ্যাকিং এর শিকার হয়ে থাকি। আজ এই টিউটোরিয়ালটি দেত্তয়া হচ্ছে সাবধানতা অবলম্বন করার জন্য। সকল জিনিষেরই ভালো মন্দ দুই দিকই আছে। ভালো দিক মন্দ দিক। যে যেটা গ্রহণ করে। কারো ক্ষতির উদ্দ্যেশে এই টিউটোরিয়ালটি করা হয়নি।

শুধুমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে প্রকাশিত। কোন প্রকার দায়ভার টিউনারের নেই। সম্পূর্ণ নিজ দায়িত্বে টিউনটি পাঠ করবেন।

প্রথমে যেকোন একটি ইমেইল ঠিকানা লিখুন ফেসবুক সাইটে। পার্সত্তয়ার্ড এর জায়গায়  কিছু না লিখে নিচের Forgot your password ক্লিক করুন।
কাঙ্খিত ব্যবহার কারীর নাম লিখুন। সাধারণত http://facebook.com/........... হয়ে থাকে। সার্চ বাটনে ক্লিক করুন।

এখন একটি একাউন্ট ব্যবহার কারীর ছবি এসেছে। আপনার কাঙ্খিত ব্যক্তি হলে No longer have access to these? এ ক্লিক করুন।

পরবর্তী পৃষ্ঠায় নতুন ইমেইল ঠিকানা দিন।

পরবর্তী পৃষ্ঠায় ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তর এখানে দিতে হবে। কিন্তু আপনি কী তা জানেন। অতএব উত্তর ভুল দিন পর পর তিন বার। ভুল যেহেতু হয়েছে তার মাসুল দিন।

ইমেইল ঠিকানা এবং ব্যবহার কারীর নাম লিখুন। একটি মেইল আসবে আপনার ঠিকানায়।

সাধারণত সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে উত্তর আসে ফেসবুক থেকে।এরপর একটি লিংক দেবে আপনাকে। সেই লিংক ধরে ধরে যেতে হবে সামনের দিকে।



পূর্ববর্তী ব্যবহার কারীর সাথে ফেসবুক একাউন্টে সংযোগ আছে এমন তিন জনের কাছে কোড যাবে। সেই কোড বসিয়ে দিলেই ব্যস। কিন্তু এই তিনজনের কোড পাবেন কী ভাবে? এজন্য তিনটি ভুয়া একাউন্ট বানিয়ে রাখুন এবং তার সাথে আগে থেকেই ফেসবুকে যোগ করে রাখুন। এভাবেই কোন প্রকারের হ্যাকিং এর নিয়ম কানুন না মেনে ফেসবুক একাউন্ট নিয়ে আসতে পারেন দখলে। টিউটোরিয়াল তো শেখা হল এবার নিজে নিরাপদে থাকবেন কী ভাবে? যখন তথন অচেনা কোন ফেসবুক ব্যবহার কারীকে এড করবেন না। পরিচিত কেউ ফেন্ড্র রিকোয়েস্ট পাঠালে আগে বুঝে নিন সেটি সত্যিকারের আপনার পরিচিত কারো একাউন্ট নাকি ভুয়া একাউন্ট!

ব্লগারদের জন্য এড পাবলিশ করে অনলাইনে আয়ের সুযোগ

প্রয়োজনীয় তথ্য-
১। একটি ব্লগ বা ওয়েব সাইট।
২। সাইট ডিজাইন এন্ড ডেবলাপমেন্ট।
৩। কন্টেন্ট পাবলিশ।
৪। সার্চ ইঞ্জিণ অপটিমাইজেশন।
৫। এড এপ্লাই।
আপনার ফ্রী or নিজস্ব সাইট থেকে আয়ের জন্য গুগলের এড পেতে নিচের লিংকটিতে ক্লিক করে সাইনআপ করুন।তার আগে আপনার সাইটটি ডিজাইন ও ডেবলাপ করে নিবেন।ভাল ভাল তথ্যপূর্ণ্য আরটিকোল বা কন্টেন্ট দিয়ে সাইটটিকে সাজিয়ে নিবেন।
https://www.google.com/adsense
সহজেই এড পাওয়ার জন্য নিচের সাইটগুলোর সাহায্য নিন।
http://www.hubpages.com
http://www.indyarocks.com
http://hpage.com
http://www.docstoc.com
http://www.weebly.com
ফ্রী সাইট পাওয়ার জন্য ভিজিট করুন-
www.blogspot.com
www.weebly.com
www.hpage.com
www.20m.com
ফ্রী সাইট থেকে গুগলের এড পাওয়া দুটি সাইট ঘুরে দেখুন।সামান্য কিছু কন্টেন্ট পাবলিশ করেও এড পাওয়া যায়।তবে তার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।বিস্তারিত ভিডিও টিউটরিয়ালে দেখুন।
http://obaydul.hubpages.com/hub/Ohom-group-ltd
http://freeservicesbd24.blogspot.com/
http://www.earn24net.hpage.com/
টিউনটি ohomgroup এই সাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

একটি মজার চিঠি ও তার জবাব (শুধু ফান)

প্রিয়তমা,
পত্রের প্রথমে রইল এক বোতল ইথাইল এলকোহলের মিষ্টি ঘ্রানবিশিষ্ট শুভেচ্ছা । আশা করি ভাল আছো । আমি কেমন আছি ? তোমার দেয়া লঘু হাইড্রোক্লোরিক এসিডের জ্বালাময় ক্ষত নিয়ে এখনও বেঁচে আছি । প্রিয়তমা, তোমার প্রতি আমার ভালবাসা নিউটনের তৃতীয় সূত্র এর মতই চির সত্য । তোমার প্রতি আমার ভালবাসা স্প্রীং নিক্তি দিয়ে পরিমাপ করা সম্ভব নয় ।
আমি তোমাকে আমার ভালবাসার ইলেকট্রন দান করে হৃদয়ের অস্টক পূর্ণ করতে চেয়েছিলাম কিন্তু তুমি সে ইলেকট্রন গ্রহণ না করে নিস্ক্রিয় গ্যাসের মত আচরণ করলে। প্রিয়তমা, তুমি যখন আমার সামনে আসতে তখন আমার নিজেকে হিলিয়াম গ্যাসের মত হালকা মনে হত, দ্রুত উঠানামা করত হৃদয়ের ব্যারোমিটার । তোমার মুখ ভার দেখলে আমার নাইট্রাস অক্সাইডের কথা মনে পড়ে যেত । কিন্তু তুমি আমার ভালবাসার মূল্য দিলেনা । আর তোমার পরিবার সক্রিয়তা সিরিজে তোমার সাথে আমার অবস্থান দেখালো ।
পরিশেষে একটা কথা তোমাকে বলি, আমি ও ইউরেনিয়ামের মত ভালবাসা বিকিরণ করতে করতে নতুন করে আবার অন্য আমি হিসেবে ফিরে আসব । তখন তুমি আমার শক্তির ধারে কাছেও আসতে পারবেনা ।
ভাল থেকো ।
ইতি,
তোমার ফেনল
চিঠির জবাব ............
হে ফেনল,
তোমার বিহনে দিনগুলো আমার কাছে পচা ডিমের গন্ধওয়ালা হাইড্রোজেন সালফাইডের মতো অসহ্য। আমার চোখে যেন কেউ ক্লোরোপিকরিন মেখে দিয়েছে, আর পিপেট থেকে ফোঁটা ফোঁটা ডিসটিলড ওয়াটার পড়ার মতো আমার চোখ থেকে ঝরছে অশ্রুধারা। তোমাকে পেয়ে আমার জীবনটা হয়েছিলো অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডের মতো উদ্বায়ী, পানিতে পড়ে যাওয়া সোডিয়ামের মতো দুরন্ত আর টার্নবুল ব্লু কিংবা রিনম্যানস গ্রীনের মতো বর্ণীল। কিন্তু আমার বাবাকে আমি অতিঘন নাইট্রিক এসিডের মতো ভয় পাই। বাবা বলেছেন জীবনটা অনেক কঠিন, এটা পারদের মতো তরল নয়। জীবনটা জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার মতো সহজও নয়। তোমার মতো বেকারকে বিয়ে করলে আমার জীবন নাকি বিক্রিয়া শেষের অধঃক্ষেপের মতো পরিত্যক্ত হয়ে তলায় পড়ে থাকবে। তাইতো পওলির বর্জন নীতি অনুসারে আমি তোমায় বর্জন করেছি। তবে হাল ছেড়োনা - মারি কুরি কিংবা অঁরি বেকরেলরা যেমন তাদের গবেষণায় হাল ছাড়েননি। একটা চাকরি জোটাও, নিজেকে স্বর্ণ কিংবা প্লাটিনামের মতো নোবল মেটালে পরিণত কর। তারপর নিশ্চয়ই পর্যায় সারণীতে তোমার অবস্থান উন্নত হবে। তখন আমার ইস্পাত-হৃদয় বাবার হৃদয়ের গলনাংকও অনেক কমে আসবে। সেদিন পরিবারের সম্মতিতে আমরা দুজনে মিলিত হব, যেভাবে মিলিত হয় সোডিয়াম আর ক্লোরিন।
সেদিনের অপেক্ষায় রইলাম।
ইতি,
মিস টলুইন

হ্যাকারের মনের কথা

কম্পিউটার বিজ্ঞানে বিস্তর জ্ঞান এই ভদ্রলোকের। কম্পিউটার কৌশল এবং নেটওয়ার্ক বিদ্যা তাঁর জানাশোনার মূল জায়গা। নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা নিয়ে তাঁর লেখা খান দুয়েক বই, দুনিয়াজুড়েই বহুল পঠিত। অথচ ডেভিড মিটনিক দুনিয়াখ্যাত হয়েছেন হ্যাকার হিসেবে। সর্বজন পরিচিত এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যাপক জনপ্রিয়তাও এসেছে অন্যের কম্পিউটারে বা নেটওয়ার্কে লুকানো কিংবা সংগ্রহে থাকা তথ্যভান্ডার গায়েব অথবা ওলট-পালট করে দেওয়ার কারণেই! বেশ কয়েকবার অপরাধী সাব্যস্তও হয়েছেন, পুলিশি ঝামেলাও হয়েছে। তার পরও অনেকেই তাঁর নামের আগে বিশেষণ হিসেবে কুখ্যাত না লিখে বিখ্যাত হ্যাকারই লেখেন। যেবার মিটনিক পুলিশের হাতে ধরা পড়েন, সেবার তিনিই ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার-সংশ্লিষ্ট অপরাধের হিসাবে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’!





মাত্র ১২ বছর বয়সে ‘সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ মাধ্যম ব্যবহার করে বিনা ভাড়ায় বাসে ভ্রমণ করতে পাঞ্চকার্ড পদ্ধতিকে পাশ কাটিয়ে পুরো লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের বাস সার্ভিস ওলট-পালট করে ফেলেছিলেন এই হ্যাকার। এরপর মটোরোলা, নকিয়া, ফুজিৎসুর মতো বড় প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার নিরাপত্তা পদ্ধতি ওলট-পালট করে দিয়ে নাম উঠিয়েছেন অপরাধীর তালিকায়। এর বাইরেও তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ অনেক। যার কিছু এরই মধ্যে প্রমাণিত, আবার কিছু প্রমাণের অপেক্ষায়। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মেয়াদে সাজাও খেটেছেন মিটনিক। এই হ্যাকারের পাঁচ বছরের জেলজীবন এবং দীর্ঘ হ্যাকারজীবন নিয়ে প্রশ্ন করেছে টাইম সাময়িকী। জানতে চেয়েছে হ্যাকিংয়ের আদ্যোপান্ত। আর উত্তর দিয়েছেন ডেভিড মিটনিক।
আপনি কি নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত বেস্ট-সেলার বইয়ের তালিকাটি হ্যাক করে সেখানে আপনার লেখা তারের ভেতর ভূত বইটির র‌্যাংকিং অবস্থান পরিবর্তন করতে পারবেন?
সম্ভবত! এখন অনেক প্রতিষ্ঠানই তাদের নিরাপত্তা ঠিকঠাক আছে কি না তা দেখার জন্য আমাকে ভাড়া করে। দেখতে চায়, আমি তাদের প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ভেঙে ভেতরে ঢুকতে পারি কি না। আমি জানি না, নিউইয়র্ক টাইমস-এর বেলায় আমি বিষয়টিকে কীভাবে নেব। তবে হয়তো সম্ভব! ওহ্ হ্যাঁ, আমি কেবল দায়িত্ব পেলেই (প্রতিষ্ঠানটির অনুমোদনের পরই) কাজটি করব।
আপনার প্রথম অপরাধ ছিল, বাস চলাচলের সিস্টেম পরিবর্তন করে ফেলা। আপনি কি মনে করেন, ওই সময় অর্থাৎ শুরুতেই যদি আপনাকে কেউ এ কাজ থেকে দূরে সরিয়ে দিত তাহলে আপনার জীবনটা অন্য রকম হতে পারত?
আমার হাইস্কুল জীবনেই ব্যাপারটার (হ্যাকিং) শুরু। কম্পিউটার ক্লাসে আমাদের প্রথম কাজ হিসেবে দেওয়া হয় এমন একটা প্রোগ্রাম লেখার, যার মাধ্যমে প্রথম ১০০ ফিবোনাক্কি সংখ্যা প্রিন্ট করা যাবে। অথচ এর বদলে আমি এমন একটি প্রোগ্রাম লিখি, যা কিনা যেকোনো ছাত্রের পাসওয়ার্ড চুরি করতে পারবে! তবে যা-ই বলুন, ওই ক্লাসে আমার কম্পিউটার শিক্ষক আমাকে কাজটির জন্য ‘এ’ নম্বর দিয়েছিলেন!
দুর্বল কোডিং প্রতিভা নাকি অতিমাত্রায় সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং—কোনটা আপনাকে ভালো হ্যাকার বানিয়েছে?
যাদের হাতে কম্পিউটার আছে এবং সেটা দিয়ে কিছু করার সুযোগও আছে, সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং আসলে সেই মানুষগুলোকে প্রবঞ্চনা, লোভ, উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে প্রলুব্ধ করে। যেমন ধরুন, এমন কেউ একটি ই-মেইল পেল, যেখানে লেখা অ্যাটাচমেন্টটা ‘ক্লিক’ করো। জানেন কি, বেশির ভাগ কম্পিউটার (ব্যবহারকারী) ওই প্রতারণার সঙ্গে আপ করে এবং ওই প্রবঞ্চনায় সায় দেয়! একই সঙ্গে বরং অর্থাৎ একজন হ্যাকার বা আক্রমণকারীকে তার ওয়ার্কস্টেশনে ঢোকার সুযোগ তৈরি করে দেয়। এরপর ওই হ্যাকারকে ঠেকানো সত্যিই দুষ্কর!
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং কি হ্যাকিংয়ের ব্যাপারটিতে কোনো পরিবর্তন এনেছে?
আসলে ব্যাপারটাকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। যেমন, আমি এখন লিংকড-ইনে ঢুকে প্রথমে নেটওয়ার্ক প্রকৌশলীদের খুঁজে বের করতে পারি এবং সেখান থেকেই আমি আমার টার্গেটগুলোকে (টোপ গিলবে এমন টার্গেট) বাছাই করে আবার ফিরে আসতে পারি। কেননা ওই নেটওয়ার্কগুলোর প্রকৌশলীদের কাছেই নেটওয়ার্কের পরিচালনা বা নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা আছে। সে ক্ষেত্রে ওই প্রকৌশলীদের নেটওয়ার্কে টার্গেট করার মতো কাউকে তো পাওয়া যায়ই। এরপর একইভাবে আমি টুইটার কিংবা ফেসবুকে গিয়ে চাতুরী করে ব্যবহারকারীদের দিয়ে কিছু একটা করানোর চেষ্টা করতে পারি এবং সে সুযোগ আমার আছে। ধরুন, যদি কোনোভাবে আমি জানতে পারি যে আপনি উট পাখি পছন্দ করেন, তাহলে এমন হতে পারে যে আমি আপনাকে এমন একটা ই-মেইল পাঠাব, যেখানে উট পাখি সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে। অথবা নতুন কোনো অফার থাকবে; থাকবে নতুন অনেক তথ্য। আর ওতে প্রলুব্ধ হয়ে কেউ যখনই এটা ডাউনলোড করবে, আমি তার নেটওয়ার্ক বা ফোনে ঢুকে পড়ার সুযোগ পেয়ে যাব!
সে ক্ষেত্রে কোনো তারকার ফোন হ্যাক করা একজন ট্যাবলয়েড রিপোর্টারের জন্য বিষয়টা কতটা সহজ?
এটা আমাকে সত্যিই ইতস্তত করে। বেশির ভাগ সেলফোন সংযোগদাতা তাদের গ্রাহকদের ভয়েস কলের জন্য গোপন নিরাপত্তা নম্বর বা পিন হিসেবে ১১১১ বা ১২৩৪ দিয়ে দেয় (ডিফল্ট)। কোনো হ্যাকারের জন্য যা মোটেও নতুন নয়।
তাহলে পারফেক্ট পিন কোনটা?
পারফেক্ট পিন কখনো চার সংখ্যার হবে না। শুধু তাই নয়, বরং ওটা এমন একটা পিন হবে, যেটা আপনার জীবনের সঙ্গে কোনোভাবেই সম্পর্কযুক্ত নয়। যেমন, কখনো সেটা আপনার আগের টেলিফোন নম্বরটি হবে না। পিনটা হতে হবে এমন একটা নম্বর, যেটা আপনার জন্য মনে রাখা সহজ অথচ অন্যের জন্য ধারণা করাও কঠিন।
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ কিংবা উইকিলিকস সম্পর্কে আপনার ধারণা কী?
এটার দায় আসলে ব্র্যাডলি ম্যানিংয়ের (ইরাকে কর্মরত অবস্থায় এই মার্কিন সেনা উইকিলিকসকে তথ্য দেওয়ার জন্য গ্রেপ্তার হন) মতো লোকগুলোর। তা ছাড়া মার্কিন গোপন ব্যবস্থা থেকে দেশের জন্য অতি গোপনীয় তথ্য ‘সিক্রেট ইন্টারনেট প্রটোকল রাউটার নেটওয়ার্ক’ সিডিতে ঢেলে রাখার জন্যও তো লোক নিয়োগ করা আছে। উইকিলিকসের ব্যাপারটা আমার দেখা ও জানা মার্কিন সরকারের নিরাপত্তাব্যবস্থার সবচেয়ে বড় ত্রুটি ও ব্যর্থতা।
আপনার কোন হ্যাকিং নিয়ে আপনি গর্ব করেন?
যখন আমি প্যাক বেল সেলুলার হ্যাক করেছিলাম, ওটাই সেরা। ওটার মাধ্যমেই আমি এফবিআইয়ের এক এজেন্টের কর্মকাণ্ড খেয়াল করছিলাম। ওই এজেন্টই আবার আমাকে খুঁজছিল; প্যাক বেল হ্যাক করেছি বলে নয়, বরং কীভাবে কাজটা হয় সেটা জানতে!
মানির র‌্যাংকিং ব্যবহার করে আপনি বসবাসের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে সেরা ১০ শহরের খোঁজ করছিলেন, লুকানোর জন্য! এফবিআই ওটা খেয়াল করেনি?
না, আমি শুধু মানিকে আমার পছন্দগুলোর সম্ভাব্যতাটুকুই যাচাই করে দেখতে অনুমতি দিয়েছিলাম। তবে সে ক্ষেত্রে যদি আমার কোনো নির্দিষ্ট পছন্দ থাকত এবং তা মানিকে জানাতাম, তাহলে হয়তো ওরা আমাকে খুঁজে বের করতে পারত।
জেলখানায় পাঁচ বছর কেটে গেল। জেলে আপনাদের (হ্যাকারদের) সঙ্গে কেমন আচরণ করা হয়?
খুব ভালো! এক কলম্বিয়ান মাদক পাচারকারী আমাকে ৫০ লাখ ডলার দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল জেলের নেটওয়ার্ক (ব্যুরো অব প্রিজন নেটওয়ার্ক) হ্যাক করে তার ছাড়া পাওয়ার তারিখটা এগিয়ে দিতে! আমি বলেছিলাম, চলো বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করি!
সুএ:প্রথম আলো

এবার নিন নিজের নামসহ স্ক্রীনসেভার

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন। আজকে আপনাদেরকে কতগুলা মোবাইল এর স্ক্রীনসেভার দিবো। এই স্ক্রীন সেভার গুলার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এগুলা আপনার নাম দিয়ে বিভিন্ন এনিমেশন করবে।নিচে কিছু স্ক্রীনশট আগে দেখে নিন।




এইবার আসেন আসল কথায় । প্রথমে এখানে যান
যে Screen Saver  টি আপনার পছন্দ হবে তাতে Click করুন।
আপনার Mobile এর Model Choose করুন।
আপনার নাম বা লিখতে চান তা লিখুন।
এবার  Refresh preview button এ click করুন।
ব্যাস কাজ শেষ, ছবিটি সেভ করুন।

এই লিংকে ক্লিক করে একটি করে ফ্রি SMS পাঠিয়ে দিন আপনার প্রিয়জন কে

ফ্রি এসএমএস করুন বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেকোন মোবাইল নাম্বারে । এইখান থেকে সাইটে ঢুকে just ছোট একটা Registration করে ফেলুন।ব্যাস হয়ে গেল।এটি তে ১৬০ শব্দ লেখা যাবে। Registration করার পর Change country তে বাংলাদেশ সিলেক্ট করে দিন এবং Your Mobile এর জায়গায় আপনার মোবাইলের প্রথমে ৮৮ যুক্ত করে নাম্বার টি প্রবেশ করান । Next চাপুন । দেখুন উপরে ডান পাসে, Send SMS মেনুতে ক্লিক করন । Contacts যে নাম্বারে SMS টি পাঠাবেন সেই নাম্বার টি প্রবেশ করান এবং এর নিচে SMS লিখে Sent to দিয়ে পঠিয়ে দিন।

FREE SMS এর এই লিংক টি ডেস্কটপ আয়কোন হিসাবে রেখে দিন এবং প্রতিদিন এই লিংকে ক্লিক করে একটি করে ফ্রি SMS পাঠিয়ে দিন আপনার প্রিয়জোন কে । এখন থেকে প্রতিদিন অন্তত একটি করে SMS তো ফ্রিতে পাওয়া গেল তাই বা কম কিসের । ডেস্কটপ আয়কোন টি এখান থেকে ডাউনলোড (1KB) করে নিন এবং আপনার ডেস্কটপে যাস্ট রেখে দিন আর প্রতিদিন একবার ব্যাবহার করুন । আমার এই লেখাটি আমার মত সল্পজান্তা দের জন্য তাই প্লিজ কোন খারাপ মন্তব্য করবেন না । ভাল থাকবেন,খুব ভাল।